সময়মত বিয়ে করা বা দেয়াকে যারা অল্প বয়সে বিয়ে বা 'বাল্যবিবাহ' বলে চালিয়ে দিতে চায়, তারাই আমাদের সমাজের সকল অন্যায়-অনৈতিক কার্যকালাপের স্রষ্টা কিংবা মদদদাতা। সমাজে বেহায়াপনা বেড়ে গেলে এক শ্রেণীর দুষ্ট মানুষের ব্যবসা, চেতনা, রাজনীতি- এক কথায় সব ধরণের দালালিই বেড়ে যায়। ফলে তারা সমাজের 'বিয়ে ব্যবস্থাকে' সবচেয়ে কঠিন করে দিয়ে অশ্লীলতাকে পাইকারি দরে বিক্রি করতে থাকে।
এই সমাজে প্রেম করে অনৈতিক সম্পর্কে জড়ানো যতটা সোজা, ঠিক ততটাই কঠিন বিয়ের ইচ্ছে বা সামর্থ্য থাকা স্বত্বেও সমাজের বেঁধে দেয়া সময়ের আগে বিয়ে করা; এত কঠিন কাজ বোধহয় পৃথিবীতে অন্য আর একটি নেই। অনেক শ্রদ্ধেয় বাবা-মায়েদেরও দেখি মাঝে মাঝে এই নীতি অবলম্বন করতে; কেউ কেউ হয়তো না বুঝেই। তাঁরা তাঁদের ছেলে-মেয়েদের ক্ষেত্রে বিপরীত লিঙ্গের সাথে প্রেম করাকে কিছুই মানে না করলেও, বিয়ে করাকে বা করতে চাওয়াকে মহা অন্যায় মনে করেন; কখনো কখনো সন্তানকে ত্যাজ্য করে দিতেও বিন্দু মাত্র পিছ-পা হন না।
এই সমাজের সব ধরণের বিশৃঙ্খলা থেকে রেহাই পাবার একটাই পথ- সময়মত বিয়ের সংস্কৃতি। আমি খুব দৃঢতার সাথে বলতে পারি, যদি আমরা সময়মত বিয়ের সংস্কৃতিকে আমাদের মাঝে ধারণ করতে পারি, তাহলে সমাজের অর্ধেকেরও বেশি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
-- জোবায়ের আল মাহমুদ
এই সমাজে প্রেম করে অনৈতিক সম্পর্কে জড়ানো যতটা সোজা, ঠিক ততটাই কঠিন বিয়ের ইচ্ছে বা সামর্থ্য থাকা স্বত্বেও সমাজের বেঁধে দেয়া সময়ের আগে বিয়ে করা; এত কঠিন কাজ বোধহয় পৃথিবীতে অন্য আর একটি নেই। অনেক শ্রদ্ধেয় বাবা-মায়েদেরও দেখি মাঝে মাঝে এই নীতি অবলম্বন করতে; কেউ কেউ হয়তো না বুঝেই। তাঁরা তাঁদের ছেলে-মেয়েদের ক্ষেত্রে বিপরীত লিঙ্গের সাথে প্রেম করাকে কিছুই মানে না করলেও, বিয়ে করাকে বা করতে চাওয়াকে মহা অন্যায় মনে করেন; কখনো কখনো সন্তানকে ত্যাজ্য করে দিতেও বিন্দু মাত্র পিছ-পা হন না।
এই সমাজের সব ধরণের বিশৃঙ্খলা থেকে রেহাই পাবার একটাই পথ- সময়মত বিয়ের সংস্কৃতি। আমি খুব দৃঢতার সাথে বলতে পারি, যদি আমরা সময়মত বিয়ের সংস্কৃতিকে আমাদের মাঝে ধারণ করতে পারি, তাহলে সমাজের অর্ধেকেরও বেশি সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
-- জোবায়ের আল মাহমুদ
No comments:
Post a Comment