যে যুবক আল্লাহ্ তা'আলার ভয়ে নিজেকে বিরত রাখছে শত পাপের কাজ থেকে আর নিজেকে সাজিয়েছে নবী (সা) এর সুন্নতের সাজে, সে যুবক পারত নিজের যৌবনে উন্মত্ততাকে কাজে লাগিয়ে নানা পাপে লিপ্ত হতে, সে পারত নারীদের সাথে অবৈধ প্রেমের স্রোতে ভেসে যেতে, সে পারত দুনিয়ার নানা পাপের রূপ-গন্ধ-স্বাদ অনুভব করতে; কিন্তু কে তাকে বিরত রাখছে এসব থেকে!?
তা একমাত্র আল্লাহ্ তা'আলার ভয়!!
আবার যে তরুনী, যে যুবতী পারত নিজের যৌবনের অহংকারে ডুবে যেতে, নানা পাপের কাজে নিজে ভেসে যেতে সাথে সাথে শত শত জনকে ভাসিয়ে নিতে; নিজ যৌবনের রংকে প্রকাশ করে দর্শকের চোখকে তাতিয়ে দিতে; সে কেন নিজেকে ঢেকে রেখেছে পর্দার বিধানে, কেন সে নিজেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে পাপময় রঙ্গিন দুনিয়ের মৌজ-মাস্তি থেকে? কেউ কি তাকে বাধ্য করেছে!? না, সে তা একমাত্র করছে আল্লাহ্ তা'আলার ভয়ে, তাঁর প্রেমের মোহে!!
যখন অন্য যুবক-যুবতীদের রাত কাটছে নানা পাপ আর অশ্লীলতার কাজে, তখন এসব যুবক-যবতীদের অনেকে লোকচক্ষুর অন্তরালে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে মহা-প্রভুর সামনে, তার জায়নামাজ ভিজে যাচ্ছে আল্লাহ তা'আলার ভয়ে চোখ থেকে নির্গত অশ্রুর বন্যাতে!!
যে আল্লাহ্ তা'আলার ভয়ে এইসব যুবক-যুবতীরা, যৌবনের অবৈধ উচ্ছ্বাস থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখছে, যৌবনের চোখ-ধাঁধানো ক্ষণস্থায়ী আহ্বান থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখছে, জীবনের সবচেয়ে উশৃঙ্খল সময়টাকে শৃঙ্খলতায় আটকে রাখছে,জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সময়টাকে যখন অন্য যুবক-যুবতীরা বেপরোয়াভাবে উপভোগ করছে, শত ইচ্ছা থাকা সত্তেও তখন আল্লাহ্র ভয়ে সেই যুবক-যুবতীরা নিজেদেরকে সংযত রাখছে; দয়াময় সে আল্লাহ্ কি বিচার দিবসের দিন তাদের এই ত্যাগ-তিতিক্ষাকে ভুলে যাবেন!? কখনোই না!! দুনিয়ার জীবনের ক্ষণস্থায়ী যৌবনকালকে যারা সংযত রেখেছে, আখেরাতে তারা এমন যৌবন লাভ করবে যার কোন লয়-ক্ষয় নেই।
যেসব উপহাসকারী, ব্যঙ্গকারীরা এইসব যুবক-যুবতীদেরকে জঙ্গী-নিনজা বলে উপহাস করত, ব্যাক-ডেটেড বলে অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখত, আখেরাতে সেইসব যুবক-যুবতীদের আপডেটেড জীবন দেখে অবজ্ঞাকারীরা হতচকিত হয়ে যাবে! আল্লাহ্ তা'আলার আরশের ছায়ার নীচে সেসব যুবক-যুবতীদের দেখে উপহাশকারীরা করুণ চোখে চেয়ে থাকবে; জান্নাতের উচ্চাশনে সেসব যুবক-যুবতীদের অধিষ্ঠিত দেখে তারা বেদনার অশ্রু ঝরাতে থাকবে, আর শত-কোটি আফসোস করে বলতে থাকবে- "আহ! আমরাও যদি হতাম এই সৌভাগ্যবান যুবক-যুবতীদের মতো।"
আল্লাহ্ তা'আলা সকল যুবক-যুবতীদের তাঁর রঙ্গে রঙিন হওয়ার তাওফীক দান করুন, তাদের সকলকে আল্লাহ্ তা'লার হাবীবের সাজে সাজার সদিচ্ছা দান করুন।
হে আল্লাহ্! আমাদেরকে এমন যুবক-যুবতী হওয়ার তাওফীক দান করুন যাদেরকে আপনি ভালোবাসেন, তারাও আপনাকে ভালোবাসে এবং নিজেদের যৌবনকালকে সকল অনাচার থেকে হেফাজত করে।
(Collected)
তা একমাত্র আল্লাহ্ তা'আলার ভয়!!
আবার যে তরুনী, যে যুবতী পারত নিজের যৌবনের অহংকারে ডুবে যেতে, নানা পাপের কাজে নিজে ভেসে যেতে সাথে সাথে শত শত জনকে ভাসিয়ে নিতে; নিজ যৌবনের রংকে প্রকাশ করে দর্শকের চোখকে তাতিয়ে দিতে; সে কেন নিজেকে ঢেকে রেখেছে পর্দার বিধানে, কেন সে নিজেকে দূরে সরিয়ে রেখেছে পাপময় রঙ্গিন দুনিয়ের মৌজ-মাস্তি থেকে? কেউ কি তাকে বাধ্য করেছে!? না, সে তা একমাত্র করছে আল্লাহ্ তা'আলার ভয়ে, তাঁর প্রেমের মোহে!!
যখন অন্য যুবক-যুবতীদের রাত কাটছে নানা পাপ আর অশ্লীলতার কাজে, তখন এসব যুবক-যবতীদের অনেকে লোকচক্ষুর অন্তরালে দাঁড়িয়ে যাচ্ছে মহা-প্রভুর সামনে, তার জায়নামাজ ভিজে যাচ্ছে আল্লাহ তা'আলার ভয়ে চোখ থেকে নির্গত অশ্রুর বন্যাতে!!
যে আল্লাহ্ তা'আলার ভয়ে এইসব যুবক-যুবতীরা, যৌবনের অবৈধ উচ্ছ্বাস থেকে নিজেকে বাঁচিয়ে রাখছে, যৌবনের চোখ-ধাঁধানো ক্ষণস্থায়ী আহ্বান থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখছে, জীবনের সবচেয়ে উশৃঙ্খল সময়টাকে শৃঙ্খলতায় আটকে রাখছে,জীবনের সবচেয়ে মূল্যবান সময়টাকে যখন অন্য যুবক-যুবতীরা বেপরোয়াভাবে উপভোগ করছে, শত ইচ্ছা থাকা সত্তেও তখন আল্লাহ্র ভয়ে সেই যুবক-যুবতীরা নিজেদেরকে সংযত রাখছে; দয়াময় সে আল্লাহ্ কি বিচার দিবসের দিন তাদের এই ত্যাগ-তিতিক্ষাকে ভুলে যাবেন!? কখনোই না!! দুনিয়ার জীবনের ক্ষণস্থায়ী যৌবনকালকে যারা সংযত রেখেছে, আখেরাতে তারা এমন যৌবন লাভ করবে যার কোন লয়-ক্ষয় নেই।
যেসব উপহাসকারী, ব্যঙ্গকারীরা এইসব যুবক-যুবতীদেরকে জঙ্গী-নিনজা বলে উপহাস করত, ব্যাক-ডেটেড বলে অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখত, আখেরাতে সেইসব যুবক-যুবতীদের আপডেটেড জীবন দেখে অবজ্ঞাকারীরা হতচকিত হয়ে যাবে! আল্লাহ্ তা'আলার আরশের ছায়ার নীচে সেসব যুবক-যুবতীদের দেখে উপহাশকারীরা করুণ চোখে চেয়ে থাকবে; জান্নাতের উচ্চাশনে সেসব যুবক-যুবতীদের অধিষ্ঠিত দেখে তারা বেদনার অশ্রু ঝরাতে থাকবে, আর শত-কোটি আফসোস করে বলতে থাকবে- "আহ! আমরাও যদি হতাম এই সৌভাগ্যবান যুবক-যুবতীদের মতো।"
আল্লাহ্ তা'আলা সকল যুবক-যুবতীদের তাঁর রঙ্গে রঙিন হওয়ার তাওফীক দান করুন, তাদের সকলকে আল্লাহ্ তা'লার হাবীবের সাজে সাজার সদিচ্ছা দান করুন।
হে আল্লাহ্! আমাদেরকে এমন যুবক-যুবতী হওয়ার তাওফীক দান করুন যাদেরকে আপনি ভালোবাসেন, তারাও আপনাকে ভালোবাসে এবং নিজেদের যৌবনকালকে সকল অনাচার থেকে হেফাজত করে।
(Collected)
No comments:
Post a Comment