অন্য ধর্মাবলম্বীদের সাথে মুসলিমরা যে জায়গাটিতে পিছিয়ে আছে, তা হল একতা।অথচ ইসলামেই ভ্রাতৃত্বকে সবচেয়ে বেশি জোর দেয়া হয়েছে!
ইহুদীদের কথা না-ই বা বললাম।বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টানরা কিন্তু কম একতাবদ্ধ নয়।ক্লোজ-আপ ওয়ান তোমাকেই খুজছে বাংলাদেশ সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় নিশিতা বড়ুয়া নামে এক হেড়ে গলার মেয়ে বহু মেধাবী প্রতিযোগীকে টপকে তৃতীয় হয়েছিল কেবল বড়ুয়া বলে।বৌদ্ধরা নিজেরা তো ভোট করেছেই এমনকি তাদের অধীনস্ত কর্মচারী, সিএ ফার্মের ছাত্রদেরও ভোট করতে বলেছিল।মজার ব্যাপার হল, আমরা মুসলিমরাই দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ মেনে নিয়ে হিন্দু বৌদ্ধ সকলকে আপন করে নেই।ওরা কিন্তু ধর্মকে দেশের উপরে স্থান দেয়।
#supportgaza হ্যাশট্যাগ এ আমার লেখাগুলোতে এক বাংলাদেশি খ্রিষ্টান খুব বাজে মন্তব্য করেছিল।তারমানে সে বাঙালী, আমরাও বাঙালী-এই মর্মে সে একমত হতে পারেনি বরং সে খ্রিষ্টান, আমরা মুসলিম এতে তারকাছে ইহুদীরা বাঙালী মুসলিমের থেকে আপন মনে হয়েছে! হোক সে পাপী, তবুও!
ঢাকায় অনেক এলাকাতেই cp chicken নামে ফাস্টফুডের দোকান আছে।আমি এর মালিককে চিনি। তিনি একজন বৌদ্ধ।প্রতিটি দোকানের খাবার তার ওখান থেকেই সাপ্লাই হয়।বাবুর্চীও বৌদ্ধ।এবং তারা আল্লাহু আকবার বলা দূরে থাক, মুরগী মেশিনে প্রসেস করে যা কিনা একেবারেই হারাম আমাদের জন্য।
আমাদের অনেকেই বিধর্মী বন্ধুবান্ধব রয়েছে।এদের সাথে মেশার সময় একটা কথা মাথায় রাখা সবার আগে প্রয়োজন, এরা পথভ্রষ্ট।যাদের মত না হওয়া থেকে আমরা দিনে কমপক্ষে আঠারোবার সূরা ফাতিহায় আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই, তাদেরকে জানি দোস্ত বানানো কি করে সম্ভব!হয়ত সে খুব ভাল।একজন মুসলিমের থেকেও ভাল।
মাদার তেরেসাও কিন্তু ভাল ছিলেন!
এর নামই ইবাদাত, এটাই দাসত্ব।আমার কাছে সে যত ভালই হোক না কেন, আল্লাহর কাছে সে বিপথগামী।আর তাই আমাদের কর্তব্য হল তাদের পুজোর প্রসাদ না খেয়ে তাদের সঠিক পথে আহবান করা।তাদের সাথে ভাল ব্যবহার করা, আন্তরিক ব্যবহার নয়। আর তাদের সাথে দূরত্ব বজায় রাখা।
ইহুদীদের কথা না-ই বা বললাম।বাংলাদেশের হিন্দু, বৌদ্ধ বা খ্রিষ্টানরা কিন্তু কম একতাবদ্ধ নয়।ক্লোজ-আপ ওয়ান তোমাকেই খুজছে বাংলাদেশ সঙ্গীত প্রতিযোগিতায় নিশিতা বড়ুয়া নামে এক হেড়ে গলার মেয়ে বহু মেধাবী প্রতিযোগীকে টপকে তৃতীয় হয়েছিল কেবল বড়ুয়া বলে।বৌদ্ধরা নিজেরা তো ভোট করেছেই এমনকি তাদের অধীনস্ত কর্মচারী, সিএ ফার্মের ছাত্রদেরও ভোট করতে বলেছিল।মজার ব্যাপার হল, আমরা মুসলিমরাই দেশপ্রেম ঈমানের অঙ্গ মেনে নিয়ে হিন্দু বৌদ্ধ সকলকে আপন করে নেই।ওরা কিন্তু ধর্মকে দেশের উপরে স্থান দেয়।
#supportgaza হ্যাশট্যাগ এ আমার লেখাগুলোতে এক বাংলাদেশি খ্রিষ্টান খুব বাজে মন্তব্য করেছিল।তারমানে সে বাঙালী, আমরাও বাঙালী-এই মর্মে সে একমত হতে পারেনি বরং সে খ্রিষ্টান, আমরা মুসলিম এতে তারকাছে ইহুদীরা বাঙালী মুসলিমের থেকে আপন মনে হয়েছে! হোক সে পাপী, তবুও!
ঢাকায় অনেক এলাকাতেই cp chicken নামে ফাস্টফুডের দোকান আছে।আমি এর মালিককে চিনি। তিনি একজন বৌদ্ধ।প্রতিটি দোকানের খাবার তার ওখান থেকেই সাপ্লাই হয়।বাবুর্চীও বৌদ্ধ।এবং তারা আল্লাহু আকবার বলা দূরে থাক, মুরগী মেশিনে প্রসেস করে যা কিনা একেবারেই হারাম আমাদের জন্য।
আমাদের অনেকেই বিধর্মী বন্ধুবান্ধব রয়েছে।এদের সাথে মেশার সময় একটা কথা মাথায় রাখা সবার আগে প্রয়োজন, এরা পথভ্রষ্ট।যাদের মত না হওয়া থেকে আমরা দিনে কমপক্ষে আঠারোবার সূরা ফাতিহায় আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই, তাদেরকে জানি দোস্ত বানানো কি করে সম্ভব!হয়ত সে খুব ভাল।একজন মুসলিমের থেকেও ভাল।
মাদার তেরেসাও কিন্তু ভাল ছিলেন!
এর নামই ইবাদাত, এটাই দাসত্ব।আমার কাছে সে যত ভালই হোক না কেন, আল্লাহর কাছে সে বিপথগামী।আর তাই আমাদের কর্তব্য হল তাদের পুজোর প্রসাদ না খেয়ে তাদের সঠিক পথে আহবান করা।তাদের সাথে ভাল ব্যবহার করা, আন্তরিক ব্যবহার নয়। আর তাদের সাথে দূরত্ব বজায় রাখা।
-- ফারিজা বিনতে বুলবুল
No comments:
Post a Comment