সরকার বাল্যবিবাহের বয়সসীমা কমিয়েছে। এটা অবশ্যই আনন্দের খবর...কিন্তু এটা শুনে আমার প্রথম যেটা মনে হয়েছে সেটা হচ্ছে এটাই মানুষের বানানো আইন আর আল্লাহর বানানো আইনের মাঝে পার্থক্য। মানুষ আইন বানায় Trail and Error পদ্ধতিতে। যতক্ষণ না সে নিজের বানানো আইন প্রয়োগ করছে ও কিছুদিন সময় যাচ্ছে, ততদিন সে বুঝবে না সমস্যাটা কোন জায়গায় ছিলো। তাইতো আমরা সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে বলতে শুনছি যে বাংলাদেশের আর্থ সামাজিক অবস্থায় এই বয়সটা একটু বেশী ই হয়ে গিয়েছিল......
এই যে বিয়ের বয়সের ক্ষেত্রে 'আর্থ সামাজিক অবস্থা' বিবেচনা করা লাগে, এটা আল্লাহ্ সুবহানুওয়াতা'লা তাঁর অসীম প্রজ্ঞা দিয়ে আগে থেকেই জানতেন। সেজন্যই ইসলাম বিয়ের জন্য কোনো বয়স সীমা নির্ধারণ করে দেয় নি। সেই কোন কালে, একদম IOU এর প্রথম সেমিস্টারে 'ফিকহ' এবং শরীয়াহর মাঝে পার্থক্য পড়েছিলাম......সেখানে বলা হয়েছিল ফিকহ হচ্ছে ইসলামী আইন শাস্ত্রের সেই শাখা যাতে সময়, পরিস্থিতি, অঞ্চল এগুলো বিবেচনায় আনা হয় এবং সময়, ব্যক্তি ইত্যাদিভেদে এতে পরিবর্তনের সুযোগ বিদ্যমান। ইসলামকে সকল যুগ এবং সমাজের জন্য উপযোগী করে রাখে ফিকহ। এজন্য ফিকহী আলোচনায় মতভেদেরও সুযোগ আছে। ইসলাম যে একটা গতিশীল জীবন ব্যবস্থা, স্থবির নয়, সেটার প্রমাণ হচ্ছে ফিকহ।যেমনঃ এই বিয়ের বয়সের ব্যাপারটা।
একেকজনের জন্য, একেক দেশের জন্য 'উপযুক্ত' বিয়ের বয়স একেক রকম হতে পারে পক্ষান্তরে শরীয়াহ হচ্ছে ইসলামী আইনের অপরিবর্তনীয় শাখা, যেখানে মতানৈক্যের কোনো অবকাশ নেই। যেমন: বিবাহ বহির্ভূত যে কোনো সম্পর্ক স্থাপনের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ২১ বছর বয়সের আগে হচ্ছিল বলে যেসব বিয়ে আগে আইনের চোখে শাস্তিযোগ্য অপরাধ ছিল, এখন তাদের কী হবে? অপরাধের সংজ্ঞা বোধ করি এভাবেই মানব রচিত আইনে রুপ বদলায় গিরগিটির মত!
বছরের এই শ্রেষ্ঠ দিনগুলোতে তাই আমি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সাক্ষ্য দিচ্ছি, নিশ্চয়ই আমি আল্লাহকে আমার রাব, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রাসূল এবং ইসলামকে দ্বীন হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট!
collected from
sister হামিদা মুবাশ্বেরা
এই যে বিয়ের বয়সের ক্ষেত্রে 'আর্থ সামাজিক অবস্থা' বিবেচনা করা লাগে, এটা আল্লাহ্ সুবহানুওয়াতা'লা তাঁর অসীম প্রজ্ঞা দিয়ে আগে থেকেই জানতেন। সেজন্যই ইসলাম বিয়ের জন্য কোনো বয়স সীমা নির্ধারণ করে দেয় নি। সেই কোন কালে, একদম IOU এর প্রথম সেমিস্টারে 'ফিকহ' এবং শরীয়াহর মাঝে পার্থক্য পড়েছিলাম......সেখানে বলা হয়েছিল ফিকহ হচ্ছে ইসলামী আইন শাস্ত্রের সেই শাখা যাতে সময়, পরিস্থিতি, অঞ্চল এগুলো বিবেচনায় আনা হয় এবং সময়, ব্যক্তি ইত্যাদিভেদে এতে পরিবর্তনের সুযোগ বিদ্যমান। ইসলামকে সকল যুগ এবং সমাজের জন্য উপযোগী করে রাখে ফিকহ। এজন্য ফিকহী আলোচনায় মতভেদেরও সুযোগ আছে। ইসলাম যে একটা গতিশীল জীবন ব্যবস্থা, স্থবির নয়, সেটার প্রমাণ হচ্ছে ফিকহ।যেমনঃ এই বিয়ের বয়সের ব্যাপারটা।
একেকজনের জন্য, একেক দেশের জন্য 'উপযুক্ত' বিয়ের বয়স একেক রকম হতে পারে পক্ষান্তরে শরীয়াহ হচ্ছে ইসলামী আইনের অপরিবর্তনীয় শাখা, যেখানে মতানৈক্যের কোনো অবকাশ নেই। যেমন: বিবাহ বহির্ভূত যে কোনো সম্পর্ক স্থাপনের ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা। এখন প্রশ্ন হচ্ছে ২১ বছর বয়সের আগে হচ্ছিল বলে যেসব বিয়ে আগে আইনের চোখে শাস্তিযোগ্য অপরাধ ছিল, এখন তাদের কী হবে? অপরাধের সংজ্ঞা বোধ করি এভাবেই মানব রচিত আইনে রুপ বদলায় গিরগিটির মত!
বছরের এই শ্রেষ্ঠ দিনগুলোতে তাই আমি অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে সাক্ষ্য দিচ্ছি, নিশ্চয়ই আমি আল্লাহকে আমার রাব, মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামকে রাসূল এবং ইসলামকে দ্বীন হিসেবে পেয়ে সন্তুষ্ট!
collected from
sister হামিদা মুবাশ্বেরা
No comments:
Post a Comment